কোলেস্টরেল এবং ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রেও গাজরের জুস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। গাজরের মধ্যে থাকা পটাশিয়ামই এর মূল কারণ। গাজরে ক্যালরি এবং সুগারের উপাদান খুবই কম। এ ছাড়া ডায়াবেটিস প্রতিরোধে যে সব ভিটামিন এবং খনিজের প্রয়োজন তাও বিদ্যমান। চর্বি কমাতে সাহায্য করে বলে ওজনও কমে। গাজর খাওয়ার উপকারিতা, চোখের স্বাস্থ্য, ত্বকের স্বাস্থ্য, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা, হজম শক্তি, হৃদরোগের ঝুঁকি, ওজন নিয়ন্ত্রণ, ক্যান্সার প্রতিরোধ, মানসিক স্বাস্থ্য তাই চিকিৎসকেরা শরীরে পুষ্টির পরিমাণ বাড়াতে খাওয়ার আগে বা পড়ে এক গ্লাস গাজরের জুস খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
খিঁচুনি বা মৃগী (এপিলেপসি) রোগের সর্তকতা
আরও পড়ুন । কালোজিরার উপকারিতাঃ কালোজিরার আশ্চর্যজনক উপকারিতা
৪) অ্যান্টি এজিংয়ের জন্য গাজর: এটি আমাদের শরীরের জন্য শুধু ভালো তাই নয়, এটি অ্যান্টি এজিং উপাদান হিসেবেও কাজ করে। এতে যে বিটা ক্যারোটিন আছে তা আমাদের শরীরের ভিতরে গিয়ে অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে।
একদম কম তেল মসলায় কাসুন্দি চিকেন বানানোর হিট ফর্মুলা!
গবেষণায় দেখা যায়, যেসব লোকদের মুখে ক্ষত রয়েছে তারা বিটা ক্যারোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেলে তাদের মুখে ক্ষত হওয়ার আশঙ্কা কমে যায়।
বহিষ্কার নিয়ে নানা প্রশ্ন বিএনপিতে, কোন্দলেও ‘ভাগ্য পুড়ছে’ অনেকের
আপেলের উপকারিতা ( ৭ টি উপকারিতা জানা থাকা দরকার )
বাজার থেকে ভালো মানের টাটকা গাজর কেনার টিপস!
গোলাপ চা প্রাকৃতিকভাবে ক্যাফিন মুক্ত, মাসিকের ব্যথা কমাতে পারে ও মানসিক চাপ এবং হতাশা দূর করে।
ছবি সূত্র- পিক্সেলস। গাজরে রয়েছে ক্যারোটিনয়েডস। এই উপকরণ বিশেষ কিছু ধরনের ক্যান্সার রুখে দিতে সহায়তা করে।
সেই সাথে রাতের বেলায় অন্ধকারে ভালো দেখার জন্য দরকারি এমন এক ধরনের বেগুনি পিগ্মেট এর সংখ্যা বাড়িয়ে দিয়ে দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে এই গাজর।
বিটা ক্যারোটিনের উৎস সমূহ: গাজর, মিষ্টি আলু, মিষ্টি কুমড়া, পালংশাক, বাঁধাকপি, শালগম, টমেটো, লাল মরিচ, মটর ও ব্রকলিতে বিটা ক্যারোটিন পাওয়া যায়।
অ্যান্থোসায়ানিনসঃ এগুলি গাঢ় রঙের গাজরে পাওয়া শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।